Description
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে শুধু তাঁরই ইবাদাতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর ইবাদাতের মধ্যে সবচেয়ে বড় ইবাদাত হল। ইসলামের পাঁচ আরকান। তন্মধ্যে প্রথম রুকন তথা ঈমান সম্বন্ধে আমাদের আগের পুস্তিকা কবরপূজারি কাফের’-এ আলােচনা করেছি। এখানে বাকি চার আরকান তথা সালাত, যাকাত, সওম ও হজ্জ সম্বন্ধে আলােচনা করা হয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
Authors: ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী, মাওলানা মাকসুদ আহমদড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
জন্ম ১৯৭০ সালের ১৬ জুলাই। ইসলামের বিখ্যাত সেনাপতি খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা) এর বংশধর তিনি। মাত্র ৫০ বছর বয়সেই হয়ে উঠেছেন আরব জাহানের বিশিষ্ট বক্তা এবং লেখক। তিনি তার বক্তৃতা এবং লেখনীর মাধ্যমে আরবসহ পশ্চিমা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। হ্যাঁ! আমরা আর কারো কথা বলছি না, বলছি ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফীর কথা। দাম্মামে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করার পর সৌদি আরবের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করেন তিনি এবং রিয়াদের বাদশাহ সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল, শায়খ আব্দুল্লাহ ইবনে কুউদ, শায়খ আব্দুর রহমান ইবনে নাসের আল-বাররাক প্রমুখ ব্যক্তিবর্গকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছেন মুহাম্মদ আরিফী। প্রায় পনেরো-ষোলো বছর ইবনে বায রহ. এর সাথে থাকার সৌভাগ্য হয় তার। তার জীবনের মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর দাওয়াত দেওয়া। তাকে অনেক সময় “”””দাওয়াত ইল্লাল্লাহ”””” বলেও সম্বোধন করা হয়। তার বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা করার মূল কারণও এটি। বাজারে তার বক্তৃতায় অডিও-ভিডিও ক্যাসেট পাওয়া যায় যার দ্বারা উপকৃত হচ্ছে পুরো মুসলিম বিশ্ব। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী বই রচনা করে চলেছেন মানবজাতির কল্যাণার্থে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমূহ প্রত্যেকটি বিক্রির সময় একটি আরেকটিকে ছাড়িয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমগ্র হলো ভার্সিটির ক্যান্টিনে, সুখময় জীবন উপভোগ করুন, তুমি সেই নারী, নবী-চরিত্রের আলোকে: জীবন উপভোগ করুন, রাগ করবেন না: হাত বাড়ালেই জান্নাত, কিতাবুল ফিতান, রোজা ও হজ্জের পয়গাম, নারী যখন রানী, তোমাকে বলছি হে বোন, আপনার যা জানতে হবে, রামাদান আল্লাহ’র সাথে সম্পর্ক করুন, যেভাবে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকবেন ইত্যাদি।
![]()
মাওলানা মাকসুদ আহমদ
Authors: ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী, মাওলানা মাকসুদ আহমদমাওলানা মাকসুদ আহমাদ জন্ম ৫ই এপ্রিল ১৯৬২। চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি থানার অন্তর্গত খেড়িহর গ্রামে। পিতা মুরহুম ক্বারী ছেরাজুল হক। ১৯৭৭ সালে ইলমে দীন অর্জনের উদ্দেশ্যে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বিদ্যাপীঠ ফরিদাবাদ মাদরাসায় ভর্তি হন। সেখানে সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব, হাদিস-জগতের মুকুটহীন সম্রাট হযরত মাওলানা আব্দুল হাফিয রহ. এর সান্নিধ্যধন্য হওয়ার সুযােগ লাভ করেন। প্রিয় শিক্ষকের মত তিনিও নিজেকে একজন নিভৃতচারী হিসেবে গড়ে তােলার প্রয়াস পান। শিক্ষাজীবনের আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৯১ সালে । তারপর সাভারের অন্যতম প্রাচীন মাদরাসা-আল জামিয়াতুল মাদানিয়া রাজফুলবাড়িয়ায় খেদমতে নিয়ােজিত হন। এখনও আছেন সেখানেই। লেখালেখির সাথে সম্পৃক্ততা সেই ছাত্রজীবন থেকেই। মাদ্রাসার দেয়ালিকা দিয়ে। প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে হেঁটে চলছেন সাহিত্যের অলিগলি। এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় অভিজ্ঞতা ও অর্জনের পাল্লাটাও হয়েছে বেশ ভারি। তার সমকালীন লেখাগুলােয় তা দৃশ্যমান। তবে শখের সঙ্গে সখ্য গড়ে লেখালেখির সূচনা হলেও তিনি এখন আদ্যোপান্ত একজন। পাঠকপ্রিয় লেখক। তার লেখার বৈশিষ্ট্য হল স্বচ্ছন্দ গতিময়তা। তার বইগুলােতে গদ্যের প্রবাহ, শব্দের সুপ্রয়ােগ এবং আঙ্গিক ও উপস্থাপনার আধুনিকতা বিশেষভাবে নজর কাড়ে।
Reviews
There are no reviews yet.