Description
মৃত্যুর বাগিচা? যে সকল সমাধির গর্ভে মরদেহ অদৃশ্য করে রাখা হয়েছে। তা সিংগার ফুৎকার, পুনরুত্থান ও পুনর্জীবনের অপেক্ষা করছে। সমাধির অধিবাসিরা মৃত্তিকার নিচে একত্রিত হচ্ছে। তাদের অবস্থা অদৃশ্য ও গোপন বিষয়ে অবগত সত্তা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। হ্যাঁ, এই সেই মৃত্যু, যার মাধ্যমে আল্লাহ রাজা-বাদশা, ধনী দরিদ্র সর্বস্তরের মানুষের সাথে চ্যালেঞ্জ করেছেন। কিন্তু কেউ এই ঐষী চ্যালেঞ্জের সামনে অটল থাকতে পারেনি। আল্লাহ বলেন-

ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
Authors: ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী, মাওলানা মাহমুদুল হাসানড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
জন্ম ১৯৭০ সালের ১৬ জুলাই। ইসলামের বিখ্যাত সেনাপতি খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা) এর বংশধর তিনি। মাত্র ৫০ বছর বয়সেই হয়ে উঠেছেন আরব জাহানের বিশিষ্ট বক্তা এবং লেখক। তিনি তার বক্তৃতা এবং লেখনীর মাধ্যমে আরবসহ পশ্চিমা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। হ্যাঁ! আমরা আর কারো কথা বলছি না, বলছি ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফীর কথা। দাম্মামে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করার পর সৌদি আরবের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করেন তিনি এবং রিয়াদের বাদশাহ সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল, শায়খ আব্দুল্লাহ ইবনে কুউদ, শায়খ আব্দুর রহমান ইবনে নাসের আল-বাররাক প্রমুখ ব্যক্তিবর্গকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছেন মুহাম্মদ আরিফী। প্রায় পনেরো-ষোলো বছর ইবনে বায রহ. এর সাথে থাকার সৌভাগ্য হয় তার। তার জীবনের মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর দাওয়াত দেওয়া। তাকে অনেক সময় “”””দাওয়াত ইল্লাল্লাহ”””” বলেও সম্বোধন করা হয়। তার বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা করার মূল কারণও এটি। বাজারে তার বক্তৃতায় অডিও-ভিডিও ক্যাসেট পাওয়া যায় যার দ্বারা উপকৃত হচ্ছে পুরো মুসলিম বিশ্ব। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী বই রচনা করে চলেছেন মানবজাতির কল্যাণার্থে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমূহ প্রত্যেকটি বিক্রির সময় একটি আরেকটিকে ছাড়িয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমগ্র হলো ভার্সিটির ক্যান্টিনে, সুখময় জীবন উপভোগ করুন, তুমি সেই নারী, নবী-চরিত্রের আলোকে: জীবন উপভোগ করুন, রাগ করবেন না: হাত বাড়ালেই জান্নাত, কিতাবুল ফিতান, রোজা ও হজ্জের পয়গাম, নারী যখন রানী, তোমাকে বলছি হে বোন, আপনার যা জানতে হবে, রামাদান আল্লাহ’র সাথে সম্পর্ক করুন, যেভাবে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকবেন ইত্যাদি।
![]()
মাওলানা মাহমুদুল হাসান
Authors: ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী, মাওলানা মাহমুদুল হাসানমাহমুদুল হাসান। জন্ম ২৩ জুন ১৯৮২। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত শাহরাস্তি থানার দেবকরা গ্রামে। পিতা মাে. আবুল হােসেন ছিলেন সেনাবাহিনীর লােক; সেই সূত্রে এক যাযাবর জীবন। শৈশব কেটেছে নানা জায়গায়। যেখানেই গেছেন লেফট-রাইট আর দড়াম আওয়াজের স্যালুট তার পিছু পিছু ছুটেছে। পরিবারে অন্যান্য সদস্যদের ইচ্ছে ছিল তাকে সেনা অফিসার বানানাের। কিন্তু নাতিকে হাফেয বানানাের অসিয়ত ছিল মরহুম দাদা ওসমান গণির। মা ফেরদৌস বেগমের আশাও ছিল তাই। সুতরাং রাইফেল-উর্দির স্বপ্নকে চিরতরে বিদায় দিয়ে তাকে যেতে হয়েছিল হিফজখানায়। ভর্তি হতে হয়েছিল ঢাকা জেলার শেষ প্রান্তে সাভারের সবচেয়ে পুরনাে ও ঐতিহ্যবাহী মাদরাসা- জামেয়া মাদানিয়া রাজফুলবাড়িয়ায়। হিফজ শেষ করে কিতাব বিভাগের প্রথম ক্লাশে পড়া অবস্থায় দীর্ঘ এক বন্ধ কেটেছিল দূর সম্পর্কের এক মামার বাড়িতে। সে বাড়ির বুক সেলফ থেকে প্রথমে নানা রকম বই পড়ার সুযােগ হয়েছিল তার। চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে দিয়েছিল বুক সেলফের সেই বইগুলাে। পরে নজরুল ইসলাম পথিক নামের নিভৃতচারী এক সাহিত্যিক সুহৃদের মাধ্যমে লেখালেখির হাতেখড়ি ও প্রাথমিক কসরতটা হয়েছিল। উপরি উক্ত মাদরাসা থেকেই তিনি ২০০৫ সালে দাওরায়ে হাদিস পাস করেছেন। শিক্ষকতাও আছেন একই পেশায়।
Reviews
There are no reviews yet.