Description
একটি দিয়াশলাই, দাম আর কত? দুই টাকা হলেই পুরো বক্স পাওয়া যায়। অতি সস্তা এর একটি কাঠি সামান্য ঘর্ষণেই তেজদীপ্ত হয়ে ওঠে। আমাদের জীবনটা দিয়াশলাইয়ের চেয়ে দামী, আমাদের সংকল্প এর কাঠির চেয়েও মজবুত। আর তাই একটু সাহস দিলে অনেকে তেজদীপ্ত হয়ে ওঠি। অতি-দুর্বল মানুষটাকে সামান্য একটু অনুপ্রেরণা দিয়ে অনেক কঠিন কাজও করিয়ে নেয়া যায়।
জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতায় জর্জরিত মেয়েটি আত্মহত্যার কথা ভাবে। তাকে যদি বোঝানো যায়, ঝর তুফানে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া বাগানেও একদিন সূর্য উঠে, গাছপালাগুলো নতুন করে জন্ম নিতে শুরু করে; তেমনি তোমার পৃথিবীতেও একদিন সূর্য উদিত হবে, মুছে দেবে সব কালো অন্ধকার, আলোকিত করবে তোমার পুরো জগতটাকে…সে ফিরে আসবে।

ড. আয়েয আল কারনী
Authors: ড. আয়েয আল কারনী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান“ড. আয়েয আল করনী ১৩৭৯ হিজরী মােতাবেক ১৯৫৯ ইং সনে দক্ষিণ সৌদী আরবের করন জেলার আশ-শুরাইহ। নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
অল্প বয়সেই তিনি পবিত্র কুরআনের হিফজ সম্পন্ন করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন রিয়াদে। উচ্চতর পড়াশুনা করেন প্রাদেশিক শহর আবহায়। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত অধ্যয়নের পরিধি সুবিস্তৃত ও অতুলনীয়।
ড. আয়েয আল করনী এ পর্যন্ত বহু গ্রন্থ। রচনা করেছেন। সেগুলাের মধ্যে আততাফসীরুল মুয়াসার, আল-ফিকহুল মুয়াসসার, আশিক, লা তাহযান। বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য।
দীর্ঘ সাত বছর তিনি ইমাম মুহাম্মাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদীসের উপর অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে দাওয়াত ইলাল্লাহই তাঁর প্রধানতম কাজ।ড. করনী দাওয়াতের উদ্দেশ্যে লেখালেখি, বক্তৃতা-বিবৃতি ও গ্রন্থরচনার পাশাপাশি সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, গুগলপ্লাস ও ইউটিউব ইত্যাদিতেও সমানভাবে সক্রিয়। তার বক্তৃতার ক্যাসেটের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে।”
![]()
মাওলানা মাহমুদুল হাসান
Authors: ড. আয়েয আল কারনী, মাওলানা মাহমুদুল হাসানমাহমুদুল হাসান। জন্ম ২৩ জুন ১৯৮২। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত শাহরাস্তি থানার দেবকরা গ্রামে। পিতা মাে. আবুল হােসেন ছিলেন সেনাবাহিনীর লােক; সেই সূত্রে এক যাযাবর জীবন। শৈশব কেটেছে নানা জায়গায়। যেখানেই গেছেন লেফট-রাইট আর দড়াম আওয়াজের স্যালুট তার পিছু পিছু ছুটেছে। পরিবারে অন্যান্য সদস্যদের ইচ্ছে ছিল তাকে সেনা অফিসার বানানাের। কিন্তু নাতিকে হাফেয বানানাের অসিয়ত ছিল মরহুম দাদা ওসমান গণির। মা ফেরদৌস বেগমের আশাও ছিল তাই। সুতরাং রাইফেল-উর্দির স্বপ্নকে চিরতরে বিদায় দিয়ে তাকে যেতে হয়েছিল হিফজখানায়। ভর্তি হতে হয়েছিল ঢাকা জেলার শেষ প্রান্তে সাভারের সবচেয়ে পুরনাে ও ঐতিহ্যবাহী মাদরাসা- জামেয়া মাদানিয়া রাজফুলবাড়িয়ায়। হিফজ শেষ করে কিতাব বিভাগের প্রথম ক্লাশে পড়া অবস্থায় দীর্ঘ এক বন্ধ কেটেছিল দূর সম্পর্কের এক মামার বাড়িতে। সে বাড়ির বুক সেলফ থেকে প্রথমে নানা রকম বই পড়ার সুযােগ হয়েছিল তার। চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে দিয়েছিল বুক সেলফের সেই বইগুলাে। পরে নজরুল ইসলাম পথিক নামের নিভৃতচারী এক সাহিত্যিক সুহৃদের মাধ্যমে লেখালেখির হাতেখড়ি ও প্রাথমিক কসরতটা হয়েছিল। উপরি উক্ত মাদরাসা থেকেই তিনি ২০০৫ সালে দাওরায়ে হাদিস পাস করেছেন। শিক্ষকতাও আছেন একই পেশায়।
Reviews
There are no reviews yet.