আমি যেভাবে পড়তাম (Ami Javabe Portam)

৳ 280.00 ৳ 140.00

পড়ার ক্ষেত্রে অনেক মানুষের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো বইয়ের প্রতি অনীহা ও বিতৃষ্ণাভাব। যা অনেক সময় বৈরী রূপ ধারণ করে। অনেক মানুষই বই খোলার পর দ্রুত বিরক্তি ও ক্লান্তিতে আক্রান্ত হওয়ার অভিযোগ করে থাকেন। বিশেষ করে কঠিন ধরণের বইগুলোর ক্ষেত্রে এমনটা বেশি হয়ে থাকে। সেজন্যই বর্তমানে আমরা খুবই হতাশাজনক চিত্র দেখেতে পাচ্ছি। তা হলো, ধর্মীয় বই-পুস্তককে উপেক্ষা করা এবং অনর্থক ও ফালতু গল্পের বই, রঙ-বেরঙের সচ্রি ম্যাগাজিন। নাচ-গান ও খেলাধুলা বিষয়ক পত্রিকার প্রতি আকৃষ্ট হওয়া। ফলে আমাদের শত্রুরা দম্ভের স্বরে বলে, মুসলিমরা বইটই পড়ে না। পড়লেও বুঝে না। আর বুঝলেও গভীর থেকে অনুধাবন করে না। এ সম্পর্কেই এ বইটি।

94 in stock

Add to Wishlist
Add to Wishlist

Description

পড়ার ক্ষেত্রে অনেক মানুষের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো বইয়ের প্রতি অনীহা ও বিতৃষ্ণাভাব। যা অনেক সময় বৈরী রূপ ধারণ করে। অনেক মানুষই বই খোলার পর দ্রুত বিরক্তি ও ক্লান্তিতে আক্রান্ত হওয়ার অভিযোগ করে থাকেন। বিশেষ করে কঠিন ধরণের বইগুলোর ক্ষেত্রে এমনটা বেশি হয়ে থাকে। সেজন্যই বর্তমানে আমরা খুবই হতাশাজনক চিত্র দেখেতে পাচ্ছি। তা হলো, ধর্মীয় বই-পুস্তককে উপেক্ষা করা এবং অনর্থক ও ফালতু গল্পের বই, রঙ-বেরঙের সচ্রি ম্যাগাজিন। নাচ-গান ও খেলাধুলা বিষয়ক পত্রিকার প্রতি আকৃষ্ট হওয়া। ফলে আমাদের শত্রুরা দম্ভের স্বরে বলে, মুসলিমরা বইটই পড়ে না। পড়লেও বুঝে না। আর বুঝলেও গভীর থেকে অনুধাবন করে না। এ সম্পর্কেই এ বইটি।

Additional information

Author

ড. আয়েয আল-কারনী

Edition

1st Published, 2017

ISBN

987984881192

Language

Bangla

Page Number

80

Translator

মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল আলীম


ড. আয়েয আল কারনী

Authors: ,


“ড. আয়েয আল করনী ১৩৭৯ হিজরী মােতাবেক ১৯৫৯ ইং সনে দক্ষিণ সৌদী আরবের করন জেলার আশ-শুরাইহ। নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

অল্প বয়সেই তিনি পবিত্র কুরআনের হিফজ সম্পন্ন করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন রিয়াদে। উচ্চতর পড়াশুনা করেন প্রাদেশিক শহর আবহায়। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত অধ্যয়নের পরিধি সুবিস্তৃত ও অতুলনীয়।

ড. আয়েয আল করনী এ পর্যন্ত বহু গ্রন্থ। রচনা করেছেন। সেগুলাের মধ্যে আততাফসীরুল মুয়াসার, আল-ফিকহুল মুয়াসসার, আশিক, লা তাহযান। বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য।

দীর্ঘ সাত বছর তিনি ইমাম মুহাম্মাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদীসের উপর অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে দাওয়াত ইলাল্লাহই তাঁর প্রধানতম কাজ।ড. করনী দাওয়াতের উদ্দেশ্যে লেখালেখি, বক্তৃতা-বিবৃতি ও গ্রন্থরচনার পাশাপাশি সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, গুগলপ্লাস ও ইউটিউব ইত্যাদিতেও সমানভাবে সক্রিয়। তার বক্তৃতার ক্যাসেটের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে।”


মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল আলীম

Authors: ,


মুহাম্মাদ আবদুল আলীম।। সহজ সরল মেধাবী ও কর্মতৎপর একজন মানুষ। মাদরাসা-শিক্ষার সর্বোচ্চ কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় বাের্ডপ্লেস করার মাধ্যমে তাঁর শিক্ষাজীবনের সমাপ্তি। কর্মজীবনে শিক্ষকতার পেশায় তিনি যে প্রতিষ্ঠানে গিয়েছেন, সেখানেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। মাঝে দুটি মাদরাসায় প্রায় ৮/৯ বছর অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেও সুনাম কুড়িয়েছেন। এত অল্প বয়সেও তিনি এ পর্যন্ত যেসব সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত হয়েছেন, সবগুলােতে সর্বোচ্চ পদ অলংকৃত করেছেন। তাঁর লেখালেখিতে প্রবেশের বয়স এখনও এক দশক হয়নি; কিন্তু মৌলিক, অনুবাদ এবং সম্পাদনা মিলিয়ে তার অনেকগুলাে বই ইতােমধ্যে বাজারে এসেছে। তার অনুবাদ এত প্রাঞ্জল যে, সেটি তরজমা না কি মৌলিক লেখা- ঠাওর করা যায় না। আর মৌলিক লেখায় তাে এমন রস দিতে পারেন যে, ধর্মীয় শুষ্ক বিয়য়গুলােও তাঁর হাতে রসকদম্ব হয়ে ওঠে। মুহাম্মাদ আবদুল আলীম বর্তমানে ঢাকা গেণ্ডারিয়ার জামালুল কুরআন মাদরাসার মুহাদ্দিস। তাঁর জন্ম ১৫ অগ্রহায়ণ, ১৩৮২ বাংলা সনে। আল্লাহ তাকে কবুল করুন।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আমি যেভাবে পড়তাম (Ami Javabe Portam)”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Post comment